রাসুল (সাঃ) বলেছেন, তোমরা মোচ ছাঁট এবং দাড়িকে লম্বা কর। আর মহান
আল্লাহ্ তায়ালা বলেছেন, রাসুল (সাঃ) তোমাদেরকে যা আদেশ করেন তা তোমরা পালন
কর এবং যা করতে নিষেধ করেন তা তোমরা বর্জন কর। সুতরাং এটা থেকে বুঝা যায়
দাড়ি রাখাটা সরাসরি আল্লাহর হুকুম। আর আল্লাহর হুকুম লঙ্ঘন করাটা কবিরাহ
গুনাহ। সুতরাং দাড়ি না রাখা গুনাহে কবিরাহ। মনে রাখবেন একটি কবিরাহ গুনাই
আপনাকে জাহান্নামে নেয়ার জন্য যথেষ্ট।
❖ আল্লাহ্ নারী এবং পুরুষকে বিভিন্ন অঙ্গ প্রতঙ্গের মাধ্যমে পার্থক্য
করে সৃষ্টি করেছেন। তার মধ্যে দাড়ি একটি। যেমনঃ পুরুষের দাড়ি আছে কিন্তু
নারীদের দাড়ি নেই। সুতরাং যারা দাড়ি না রেখে কেটে ফেলতেছেন তারা আল্লাহর
সৃষ্টির মধ্যে পরিবর্তন ঘটাচ্ছেন। (নাউজুবিল্লাহ) যা একটা কবিরাহ গুনাহ।
মনে রাখবেন একটি কবিরাহ গুনাই আপনাকে জাহান্নামে নেয়ার জন্য যথেষ্ট।
❖ রাসুল (সাঃ) এর নিকট দুজন ব্যক্তি সাক্ষাৎ এর জন্য এসেছিলেন, যাদের মুখে দাড়ি ছিল না, তাই তাদের দেখে রাসুল (সাঃ) মুখ ফিরিয়ে নিলেন। (নাউজুবিল্লাহ)। একবার চিন্তা করে দেখুন দুনিয়াতেই যারা দাড়ি রাখেনে তাদের দেখে যদি রাসুল (সাঃ) মুখ ফিরিয়ে নেন, তবে কাল কিয়ামতের সেই কঠিন মুহূর্তে যেখানে রাসুল (সাঃ) এর সাফায়াত ছাড়া মুক্তি পাওয়ার কোন উপায়ই নেই, সেখানে আপার মুখে দাড়ি না থাকলে রাসুল (সাঃ) যদি বলে তুমি আমার উম্মত নও। (নাউজুবিল্লাহ)। তখন কিন্তু ভাই আফসোসের শেষ থাকবে না ।
❖ দাড়ি রাখলে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সাঃ) এর হুকুম মানা হয় আর না রাখলে হুকুম অমান্য করা হয়। (নাউজুবিল্লাহ)।
দাড়ি রাখার আরও কিছু উপকারিতা হলঃ
❖ দাড়ি রাখা দ্বারা সকল নবীগণের সাদৃশ্য গ্রহণ করা হয়।
❖ দাড়ি রাখলে নবীজির শাফায়াত লাভ হবে।
❖ দাড়ি রাখলে কবরের আযাব মাফ হবে।
❖ দাড়িওয়ালার প্রতি মানুষের ধারণা ভাল থাকে এবং সে মানুষের দোয়া পায়।
❖ দাড়িতে চেহারার সৌন্দর্য্য বাড়ে এবং এবং বীরত্বের পরিচয বহন করে।
❖ কিয়ামতের অন্ধকারে মুমিনের দাড়ি নূরে পরিণত হবে।
❖ ঈমান-আমল ঠিক থাকলে দাড়িওয়ালা ব্যক্তি নবী ও ওলীর সাথে সাক্ষাৎ ও হাশর হবে।
❖ দাড়ি রাখলে অনেক পাপ থেকে বেঁচে থাকা যায়।
❖ দাড়ি ইসলামী সভ্যতার অন্যতম প্রতীক।
❖ দাড়ি রাখলে মুনকার- নাকীরের সুওয়াল-জাওয়াব সহজ হয়।
❖ লম্বা দাড়ি স্বাস্থের ক্ষতিকর জীবানু গুলোকে গলা ও সিনাতে পৌঁছতে দেয় না।
❖ দাড়ি গলাকে শীত ও গরমের বিরুপ প্রতিক্রিয়া থেকে মুক্ত রাখে।
❖ দাড়ির অস্তিত্ব যৌনশক্তিকে বৃদ্ধি করে, যা ডাক্তার দ্বারা প্রমাণিত।
❖ দাড়ি রাখলে সেভ করার অনর্থক সময় ও অর্থ অপচয় থেকে বাঁচা যায়।
❖ দাড়ি দ্বারা গুণাহে জারিয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
❖ দাড়িতে ক্ষুর বা ব্লেড লাগালে ,চোখের রগের উপর আঘাত লাগে। ফলে চোখের জ্যোতি কমে যায় এবং মুখের চামড়া শক্ত হয়ে যায়। তাই দাড়ি রাখলে এই ক্ষতি থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
❖ যারা দাড়ি কেটে ফেলতেছেন তারা বড় অন্যায় করতেছেন, বড় বোকামি করতেছেন। দাড়ি ছাড়া কবরের গেলে কি হবে এবং দাড়ি নিয়ে কবরে গেলে কি হবে একটু ভেবে দেখুন। সুতরাং আজ থেকেই তওবা করে দাড়ি রেখে দিন। আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে তৌফিক দান করুক। আমিন
❖ রাসুল (সাঃ) এর নিকট দুজন ব্যক্তি সাক্ষাৎ এর জন্য এসেছিলেন, যাদের মুখে দাড়ি ছিল না, তাই তাদের দেখে রাসুল (সাঃ) মুখ ফিরিয়ে নিলেন। (নাউজুবিল্লাহ)। একবার চিন্তা করে দেখুন দুনিয়াতেই যারা দাড়ি রাখেনে তাদের দেখে যদি রাসুল (সাঃ) মুখ ফিরিয়ে নেন, তবে কাল কিয়ামতের সেই কঠিন মুহূর্তে যেখানে রাসুল (সাঃ) এর সাফায়াত ছাড়া মুক্তি পাওয়ার কোন উপায়ই নেই, সেখানে আপার মুখে দাড়ি না থাকলে রাসুল (সাঃ) যদি বলে তুমি আমার উম্মত নও। (নাউজুবিল্লাহ)। তখন কিন্তু ভাই আফসোসের শেষ থাকবে না ।
❖ দাড়ি রাখলে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সাঃ) এর হুকুম মানা হয় আর না রাখলে হুকুম অমান্য করা হয়। (নাউজুবিল্লাহ)।
দাড়ি রাখার আরও কিছু উপকারিতা হলঃ
❖ দাড়ি রাখা দ্বারা সকল নবীগণের সাদৃশ্য গ্রহণ করা হয়।
❖ দাড়ি রাখলে নবীজির শাফায়াত লাভ হবে।
❖ দাড়ি রাখলে কবরের আযাব মাফ হবে।
❖ দাড়িওয়ালার প্রতি মানুষের ধারণা ভাল থাকে এবং সে মানুষের দোয়া পায়।
❖ দাড়িতে চেহারার সৌন্দর্য্য বাড়ে এবং এবং বীরত্বের পরিচয বহন করে।
❖ কিয়ামতের অন্ধকারে মুমিনের দাড়ি নূরে পরিণত হবে।
❖ ঈমান-আমল ঠিক থাকলে দাড়িওয়ালা ব্যক্তি নবী ও ওলীর সাথে সাক্ষাৎ ও হাশর হবে।
❖ দাড়ি রাখলে অনেক পাপ থেকে বেঁচে থাকা যায়।
❖ দাড়ি ইসলামী সভ্যতার অন্যতম প্রতীক।
❖ দাড়ি রাখলে মুনকার- নাকীরের সুওয়াল-জাওয়াব সহজ হয়।
❖ লম্বা দাড়ি স্বাস্থের ক্ষতিকর জীবানু গুলোকে গলা ও সিনাতে পৌঁছতে দেয় না।
❖ দাড়ি গলাকে শীত ও গরমের বিরুপ প্রতিক্রিয়া থেকে মুক্ত রাখে।
❖ দাড়ির অস্তিত্ব যৌনশক্তিকে বৃদ্ধি করে, যা ডাক্তার দ্বারা প্রমাণিত।
❖ দাড়ি রাখলে সেভ করার অনর্থক সময় ও অর্থ অপচয় থেকে বাঁচা যায়।
❖ দাড়ি দ্বারা গুণাহে জারিয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
❖ দাড়িতে ক্ষুর বা ব্লেড লাগালে ,চোখের রগের উপর আঘাত লাগে। ফলে চোখের জ্যোতি কমে যায় এবং মুখের চামড়া শক্ত হয়ে যায়। তাই দাড়ি রাখলে এই ক্ষতি থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
❖ যারা দাড়ি কেটে ফেলতেছেন তারা বড় অন্যায় করতেছেন, বড় বোকামি করতেছেন। দাড়ি ছাড়া কবরের গেলে কি হবে এবং দাড়ি নিয়ে কবরে গেলে কি হবে একটু ভেবে দেখুন। সুতরাং আজ থেকেই তওবা করে দাড়ি রেখে দিন। আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে তৌফিক দান করুক। আমিন
0 comments:
Post a Comment